
Kivabe USA BASED YouTube channel Theke Income Korbo 2025: আমি আজকে আমার পাঁচ বছরের ইউটিউবে ক্যারিয়ারের যত অভিজ্ঞতা আছে সেগুলো আপনাদের কাছে শেয়ার করব।
আমি সর্বপ্রথমে বলতে চাই আমার পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতায় আমি বেশ কিছু ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে কাজ করেছি তার মধ্যে USA BASED ইউটিউব চ্যানেল একটি গুরুত্বপূর্ণ।
ইংলিশ চ্যানেল গুলোর মধ্যে আমার বেশ কয়েকটি চ্যানেল বর্তমানে লক্ষাধিক টাকার উপরে ইনকাম হচ্ছে তাই আমি সেই এক্সপেরিয়েন্স এর ভিত্তিতে আপনাদের কাছে এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমার অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শেয়ার করব।
USA BASED ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করার আগে আপনাকে একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে আপনি কোন বিষয়ের উপর ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে চাচ্ছেন।
আমি আপনাকে উপরের ইমেজ এর মধ্যে (ছবিতে) পাঁচটি ক্যাটাগরি উল্লেখ করে দিয়েছি যে ক্যাটাগরির ভিডিও আপলোড করলে বা এই ক্যাগুলোড়ি গুলো মেনটেন করে আপনার ভিডিও তৈরি করলে খুব দ্রুত ভাইরাল হবে এবং বিপুল পরিমাণ অর্থ ইনকাম করা যাবে।
USA BASED Viral category list:
- US MILITARY
- MOTIVATION SPEECH
- DARK PSYCHOLOGY
- SPACE FACTS
- FOOTBALL VIDEOS
YouTube Nhannel Name Select :
ক্যাটাগরি সিলেট করার পরে আপনাকে আপনার ব্রান্ডের নাম দিয়ে একটি জিমেইল তৈরি করতে হবে এবং একটি ইউনিক ইউটিউব চ্যানেল নাম ক্রিয়েট করতে হবে।
মনে রাখবেন আপনি যেহেতু নতুন একটি চ্যানেল তৈরি করতে যাচ্ছেন তাই আপনার জিমেইল অ্যাকউন্ট নতুন হলে সব থেকে ভালো তাই সবকিছু যেহেতু নতুন তাই জিমেইল অ্যাকাউন্টটাও নতুন এবং ব্র্যান্ডেবল নেইম ব্যবহার করে তৈরি করুন।
জিমেইল তৈরি করে ইউটিউবে এর একটি ইউনিক নাম ব্যবহার করুন যেটি আপনার ব্র্যান্ডের সাথে মিলে যায় এবং আপনার ক্যাটাগরির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
কারণ আপনার ইউটিউব চ্যানেলের নাম আপনার ক্যাটাগরিকে সাজেস্ট করবে ফুটিয়ে তুলবে। যদি আপনি youtube চ্যানেল এর নাম একরকম রাখেন এবং ভিডিও অন্যরকম বা অন্য ক্যাটাগরিতে আপলোড করেন তাহলে সেটা যেমন ভালো দেখায় না তেমনি google এর সার্চ অ্যালগরিদম এর কাছেও সেটা তেমন গুরুত্বপূর্ণ জায়গা করতে পারবে না।
এরপরে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের একটি লোগো এবং ব্যানার ইউজ করবেন যেটা অবশ্যই আপনার ইউটিউব ক্যাটাগরি এবং ভিডিও রিলেটেড হয়। কারণ এটি আপনার ব্রান্ড কে উপস্থাপন করবে এটি আপনার ভিডিওকে উপস্থাপন করবে তাই ইউটিউব চ্যানেলটি যত সম্ভব আকর্ষণীয় এবং দৃষ্টিনন্দন করে তোলা দরকার।
YouTube channel Country Select:
এরপরে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের জন্য কান্ট্রি সিলেক্ট করবেন এখানে একটি কথা বলে রাখা ভালো আপনি যেহেতু USA BASED ভিডিও তৈরি করবেন সে ক্ষেত্রে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের কান্ট্রি অবশ্যই usa কান্ট্রি সিলেক্ট করা দরকার।
তবে অনেকে মনে করে usa সিলেক্ট করলে পিন ভেরিফাই করার সময় লেটার আসে না অথবা বিভিন্ন সমস্যা হয়। তাদের জন্য বলে রাখা ভালো যে এই ইউটিউব চ্যানেলের কান্ট্রি সিলেক্ট করা এবং পিন আসা যাওয়ার মধ্যে কোন সামঞ্জসতা নাই।
এরপরে ইউটিউব চ্যানেলের সেটিংস এ গিয়ে আপনার মোবাইল নম্বর দিয়ে ভেরিফাই করে নিবেন।
মোবাইল নম্বর দিয়ে ভেরিফাই করার মাধ্যমে আপনি কয়েকটি ফেসিলিটি উপভোগ করতে পারবেন।
- ১৫ মিনিটের অধিক লম্বা ভিডিও আপলোড করতে পারবেন।
- লাইভ স্ট্রিমিং করতে পারবেন
- কাস্টম থাম্নেল ইউজ করতে পারবেন।
YouTube Channel focus keywords Add:
এরপরে কীওয়ার্ড সেকশনে এসে আপনার ক্যাটাগরির সাথে সামঞ্জস্য যেই কিবোর্ডগুলো ভাইরাল সেগুলো ইউটিউব থেকে ম্যানুয়াল ভাবে সার্চ করে কিওয়ার্ড সেকশনে বসাবেন এতে আপনার youtube চ্যানেল খুব দ্রুত রেংক হওয়ার পসিবলিটি তৈরি হয়।
বিভিন্ন রিলেটেড ভাইরাল কিওয়ার্ডগুলো যখন আপনি পাবেন সেগুলো কপি করে basic info অপশনে ক্লিক করে keywords সেকশনে বসাবেন।
USA ভিত্তিক দর্শকদের আকৃষ্ট করতে এবং সফল একটি ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনার জন্য কার্যকর উপায়
1. UNDERSTAND US AUDIENCE (USA দর্শকদের বুঝুন)
USA দর্শকদের প্রয়োজন এবং পছন্দ বুঝতে পারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তারা সাধারণত শিক্ষামূলক, বিনোদনমূলক এবং ইনফরমেটিভ কন্টেন্ট পছন্দ করে।
কীভাবে বুঝবেন:
- YouTube Analytics-এর মাধ্যমে USA দর্শকদের বয়স, লিঙ্গ, এবং লোকেশন বুঝুন।
- Google Trends বা Twitter Trends ব্যবহার করে USA-তে জনপ্রিয় বিষয়বস্তু খুঁজে বের করুন।
- Thanksgiving, Black Friday, Halloween-এর মতো উৎসব বা ঘটনা নিয়ে ভিডিও তৈরি করুন।
2. FIND RIGHT TOPIC:
USA দর্শকদের জন্য জনপ্রিয় এবং রিলেটেড টপিক বেছে নেওয়া ভিডিওর সাফল্যের প্রধান শর্ত।
কীভাবে সঠিক টপিক খুঁজবেন:
- জনপ্রিয় নিস (Niche):
- টেক রিভিউ (Tech Reviews)
- ফিন্যান্স এবং ইনভেস্টমেন্ট (Finance & Investments)
- DIY এবং হাউ-টু ভিডিও
- ফুড এবং রেসিপি
- ট্রাভেল ও লাইফস্টাইল
- ট্রেন্ডিং কীওয়ার্ড:
Google এবং YouTube Autocomplete ফিচার ব্যবহার করে USA-ভিত্তিক কীওয়ার্ড বের করুন। - প্রতিযোগীদের বিশ্লেষণ করুন:
আপনার টপিকের অন্যান্য চ্যানেলের ভাইরাল ভিডিও দেখে অনুপ্রেরণা নিন।
3. ENGLISH LANGUAGE (ইংরেজি ভাষার ব্যবহার)
USA দর্শকদের জন্য ইংরেজি ভাষায় কন্টেন্ট তৈরি করা অপরিহার্য। ভাষা স্পষ্ট এবং সহজবোধ্য হওয়া উচিত।
কীভাবে উন্নত করবেন:
- সহজ ও স্পষ্ট উচ্চারণ:
দর্শক যেন আপনার কথা সহজেই বুঝতে পারে। - ক্যাপশন যুক্ত করুন:
প্রতিটি ভিডিওতে সাবটাইটেল বা ক্যাপশন যুক্ত করুন। এটি অডিয়েন্স ধরে রাখতে সাহায্য করে। - কথার গতি (Pacing):
খুব ধীরে বা দ্রুত কথা বলবেন না। সাধারণ গতি বজায় রাখুন।
4. VIDEO EDITING STYLE (ভিডিও সম্পাদনার ধরন)
একটি প্রোফেশনাল এবং আকর্ষণীয় ভিডিও সম্পাদনা দর্শকদের ধরে রাখার প্রধান হাতিয়ার।
USA দর্শকদের জন্য উপযুক্ত স্টাইল:
- ডায়নামিক এবং ক্লিন কাটস:
ভিডিও তৈরিকরার সময় একঘেয়েমি দূর করতে দ্রুত শট পরিবর্তন করুন। - টেক্সট ও গ্রাফিক্স:
তথ্য বোঝাতে টেক্সট, ইনফোগ্রাফিক্স এবং অ্যানিমেশন ব্যবহার করুন। - মিউজিক ও সাউন্ড ইফেক্ট:
ভিডিওর মুড অনুযায়ী সাউন্ড এড করুন। - জনপ্রিয় টুলস:
Adobe Premiere Pro, Final Cut Pro, বা DaVinci Resolve ব্যবহার করে সম্পাদনা করুন।
5. OPTIMIZE US TIMEZONE (USA সময় অনুযায়ী অপটিমাইজ করুন)
USA দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য সঠিক সময়ে ভিডিও আপলোড করা জরুরি।
USA সময়জোন অনুযায়ী কীভাবে পরিকল্পনা করবেন:
- YouTube Analytics ব্যবহার করুন: আপনার দর্শকদের একটিভ টাইম জানার জন্য “When Your Viewers Are Online” ডেটা দেখুন।
- সর্বোত্তম সময়: সাধারণত সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১০টা (EST) এর মধ্যে ভিডিও আপলোড করলে বেশি ভিউ পাওয়া যায়।
- উৎসব ও ছুটির দিন: USA-তে বড় ছুটির দিনে (Thanksgiving, Christmas) ভিডিও আপলোড করুন।
- শিডিউলিং: USA সময় অনুসারে আপনার ভিডিও প্রি-শিডিউল করে রাখুন।
ChatGPT দিয়ে স্ক্রিপ্ট:
ChatGPT দিয়ে ভিডিও স্ক্রিপ্ট লেখার জন্য টপিক, অডিয়েন্স, এবং কাঠামো ঠিক করে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিন, যেমন টোন, টপিক, ও কনটেন্টের ধরণ, তারপর প্রাপ্ত স্ক্রিপ্ট নিজের স্টাইলে প্রম্পট আকারে chatgpt কে উপস্থাপন করুন।
ভিডিওকে ভাইরাল করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
এরপরে আপনাকে কয়েকটি বিষয়ের উপর নজর রাখতে হবে যেগুলো usa দর্শক পছন্দ করে।
- THUMBNAILS
- VIDEO EDITING
- VIDEO STYLE
- TOPICS
1. THUMBNAILS (থাম্বনেইল): দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করার প্রথম ধাপ থাম্বনেইল ভিডিওর একটি মুখ্য উপাদান। একটি আকর্ষণীয় থাম্বনেইলই দর্শকদের ক্লিক করার সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। তাই থাম্বেল ডিজাইন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিডিও ভাইরাল করার জন্য।
কিভাবে আকর্ষণীয় থাম্বনেইল তৈরি করবেন?
ফন্ট: থাম্বনেইলে বড় ও স্পষ্ট টেক্সট ব্যবহার করুন যা সহজেই চোখে পড়ে।
উজ্জ্বল রঙ: গাঢ় রঙের ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করুন, যেমন হলুদ, লাল, নীল।
মেইন সাবজেক্ট বা মুখ: গবেষণায় দেখা গেছে, থাম্বনেইলে মানুষের মুখ থাকলে CTR (Click Through Rate) বাড়ে।
প্রতিশ্রুতি: থাম্বনেইলে এমন কিছু লিখুন যা দর্শকদের কৌতূহলী করে তোলে। উদাহরণস্বরূপ, “আপনার আয় ১০ গুণ বাড়ানোর ৫টি উপায়!”
সহজ এবং পরিচ্ছন্ন ডিজাইন: অপ্রয়োজনীয় তথ্য বা ছবি এড়িয়ে যান।
2. VIDEO EDITING (ভিডিও সম্পাদনা): প্রোফেশনাল কন্টেন্ট উপস্থাপনের মূল চাবিকাঠি
ভিডিওর সম্পাদনা দর্শকের দেখার অভিজ্ঞতা উন্নত করে। দুর্বল সম্পাদনা আপনার ভিডিওর মান কমিয়ে দেয়।
ভিডিও editing কৌশল:
ডায়নামিক কাট: বোরিং অংশ বাদ দিয়ে দ্রুত এবং আকর্ষণীয় শট যুক্ত করুন।
গ্রাফিক্স এবং অ্যানিমেশন: প্রয়োজনীয় তথ্য বোঝাতে ইনফোগ্রাফিক বা অ্যানিমেশন ব্যবহার করুন।
বিল্ড-আপ ইফেক্ট: দর্শকদের ভিডিওর শেষ পর্যন্ত ধরে রাখার জন্য ধাপে ধাপে উত্তেজনা তৈরি করুন।
মিউজিক এবং সাউন্ড ইফেক্ট: ভিডিওর আবেগ এবং টোন বোঝানোর জন্য উপযুক্ত ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ব্যবহার করুন।
শর্ট এবং ক্রিস্প: ভিডিও দীর্ঘায়িত করবেন না। ৮-১২ মিনিটের ভিডিও সাধারণত বেশি কার্যকর।
সফটওয়্যার টিপস:
Adobe Premiere Pro বা Final Cut Pro: প্রফেশনাল ভিডিও সম্পাদনার জন্য।
Canva বা CapCut: সহজ এবং মোবাইল-বান্ধব ভিডিও সম্পাদনার জন্য।
3. VIDEO STYLE (ভিডিও স্টাইল): আপনার কন্টেন্টকে আলাদা করে তুলুন
আপনার ভিডিওর স্টাইল আপনার চ্যানেলের ব্র্যান্ডিং এবং দর্শকদের সাথে সম্পর্ক তৈরির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
কীভাবে ভিডিও স্টাইল ইউনিক করবেন?
কনসিস্টেন্ট প্রেজেন্টেশন: একটি নির্দিষ্ট রঙ, ফন্ট এবং টেমপ্লেট ব্যবহার করুন যা আপনার চ্যানেলের পরিচিতি তৈরি করে।
স্টোরি টেলিং: প্রতিটি ভিডিওতে গল্পের মতো কাঠামো তৈরি করুন, যাতে দর্শক সহজেই জড়িত থাকে।
ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করুন: নিজের ব্যক্তিত্ব দেখান। দর্শকরা আপনার ভিডিওর মাধ্যমে আপনাকে চিনতে পারবে।
ব্যাকগ্রাউন্ড সেটআপ: একটি নির্দিষ্ট সেটআপ রাখুন, যেমন পরিচ্ছন্ন ডেস্ক বা প্রাকৃতিক পরিবেশ।
স্টাইল উদাহরণ: টেক রিভিউ ভিডিওর জন্য আধুনিক এবং মিনিমালিস্টিক স্টাইল। ফুড ব্লগের জন্য উজ্জ্বল ও রঙিন শট।ফিন্যান্স বা শিক্ষা ভিডিওর জন্য প্রফেশনাল টোন।
4. TOPICS (টপিকস): সঠিক বিষয়বস্তু নির্বাচন করুন
টপিকস ঠিক না হলে আপনার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। USA-ভিত্তিক দর্শকদের জন্য উপযোগী টপিক বেছে নিন।
কীভাবে ট্রেন্ডি এবং ভাইরাল টপিক নির্বাচন করবেন?
Google Trends: আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের জন্য কীওয়ার্ড খুঁজে বের করুন।
YouTube Autocomplete: সার্চ বারে কীওয়ার্ড টাইপ করুন এবং প্রাসঙ্গিক বিষয় খুঁজে নিন।
Competitor Analysis: প্রতিযোগীদের সবচেয়ে ভিউ পাওয়া ভিডিও থেকে অনুপ্রেরণা নিন।
Audience Polls: কমিউনিটি ট্যাবে পোল তৈরি করে দর্শকদের চাহিদা জেনে নিন।
জনপ্রিয় টপিক উদাহরণ:
“How to Save Money Fast in the USA”
“Top 10 Gadgets to Buy in 2025”
“USA Visa Application Tips for Beginners”
“Side Hustle Ideas for Extra Income”
YouTube videos Social media share:
USA ভিত্তিক দর্শকদের কাছে আপনার ইউটিউব ভিডিও পৌঁছে দিতে কৌশলগতভাবে ভিডিও শেয়ার করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু কার্যকর প্ল্যাটফর্ম এবং পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো, যেখানে আপনি আপনার ভিডিও শেয়ার করে USA ভিত্তিক ভিউয়ার পেতে পারেন:
1. সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম
Facebook:
- USA ভিত্তিক গ্রুপ ও পেজে শেয়ার করুন:
যেমন, প্রযুক্তি, ফিন্যান্স, ট্র্যাভেল বা যে বিষয় নিয়ে আপনার ভিডিও তা সংশ্লিষ্ট USA-ভিত্তিক ফেসবুক গ্রুপ খুঁজুন। - Boost Post/Ads: পেইড ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আপনার ভিডিও USA দর্শকদের কাছে প্রোমোট করুন।
Instagram:
- রিলস ও স্টোরিজে ভিডিওর ক্লিপ শেয়ার করুন।
- Hashtag ব্যবহার করুন: যেমন #USAYoutube, #TechUSA, #TravelUSA।
- ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে পার্টনারশিপ করুন।
Twitter:
- জনপ্রিয় হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন, যেমন #YouTubeTipsUSA বা #USAViewers।
- আপনার ভিডিও টুইট করার সময় সংক্ষিপ্ত কিন্তু আকর্ষণীয় টেক্সট যোগ করুন।
Reddit:
- Subreddit বেছে নিন:
যেমন, r/YouTubers, r/Videos, r/SmallYoutubers, এবং টপিক-ভিত্তিক সাবরেডিট (যেমন r/TechUSA)। - রুলস মেনে ভিডিও শেয়ার করুন এবং সাবরেডিটে সক্রিয় থাকুন।
2. Forums এবং Q&A সাইট
Quora:
- প্রশ্নের উত্তর দিন এবং সেখানে আপনার ভিডিওর লিঙ্ক যোগ করুন যদি সেটি প্রাসঙ্গিক হয়।
- উদাহরণস্বরূপ: “How can I earn from YouTube in the USA?” এই প্রশ্নে আপনার ভিডিও শেয়ার করুন।
Reddit এবং Niche Forums:
- Niche নির্ধারণ করুন (যেমন টেক, ট্রাভেল, বা ফিন্যান্স)।
- যুক্তিসংগত পোস্টে আপনার ভিডিও লিঙ্ক যোগ করুন।
Medium.com:
- আপনার ভিডিও নিয়ে একটি ছোট ব্লগ লিখুন এবং লিঙ্ক যুক্ত করুন।
3. SEO এবং ব্লগ পোস্টিং
SEO অপ্টিমাইজেশন:
- ভিডিওর টাইটেল, ট্যাগ, এবং ডেসক্রিপশনে সঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
- “USA YouTube Audience” এবং “How to Earn from USA Viewers” এর মতো কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
ব্লগে ভিডিও এম্বেড করুন:
- USA ভিত্তিক ব্লগে গেস্ট পোস্ট লিখুন এবং সেখানে ভিডিও এম্বেড করুন।
- উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার ভিডিও ফিন্যান্স নিয়ে হয়, তবে ফিন্যান্স ব্লগে এটি শেয়ার করুন।
4. পেইড প্রোমোশন
YouTube Ads:
- USA দর্শকদের টার্গেট করে আপনার ভিডিও প্রোমোট করুন।
- “In-Stream” এবং “Discovery Ads” ব্যবহার করুন।
Google Ads:
- টার্গেট লোকেশন হিসেবে USA নির্বাচন করুন।
- সঠিক ডেমোগ্রাফিক এবং ইন্টারেস্ট নির্বাচন করুন।
Facebook এবং Instagram Ads:
- পেইড অ্যাড চালিয়ে নির্দিষ্ট USA দর্শকদের টার্গেট করুন।
6. Influencer Marketing এবং কল্যাবরেশন
- USA ভিত্তিক YouTube ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে কল্যাবরেট করুন।
- তাদের ভিডিওতে আপনার ভিডিওর লিঙ্ক বা শাউটআউট যোগ করতে বলুন।
7. ইমেইল মার্কেটিং এবং নিউজলেটার
- আপনার সাবস্ক্রাইবারদের ইমেইল লিস্টে নতুন ভিডিও শেয়ার করুন।
- MailChimp বা Constant Contact ব্যবহার করে USA ভিত্তিক দর্শকদের জন্য নিউজলেটার তৈরি করুন।
8. আপনার চ্যানেলের কমিউনিটি ট্যাব
- USA দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পোল এবং প্রশ্ন-উত্তর পোস্ট করুন।
- নতুন ভিডিওর জন্য “Coming Soon” পোস্ট তৈরি করুন।
নোট: আরো এডভ্যান্স কিছু ইউটিউব চ্যানেল গ্রো টিপস আসছে তাই সাথেই থাকুন😍
Leave a Reply