২৫ শে আগস্ট এই দিনে জন্মগ্রহণ করা পৃথিবীতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ

২৫ শে আগস্ট এই দিনে জন্মগ্রহণ করা পৃথিবীতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ, চলুন এক পলকে তাদের সবার পরিচয় দেখে নি

১৫৩০ – চতুর্থ ইভান, রাশিয়ান শাসক (মৃ. ১৫৮৪)

চতুর্থ ইভান, যিনি ইভান দ্য টেরিবল নামেও পরিচিত, রাশিয়ার প্রথম জার হিসেবে পরিচিত। ১৫৩০ সালে জন্মগ্রহণ করেন, ইভান ছিলেন একাধারে একজন শক্তিশালী শাসক এবং একটি দুঃসহ পরিণতি। তার শাসনকালের মধ্যে রাশিয়া একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রে পরিণত হয়, কিন্তু একই সাথে তার নির্মমতা এবং অমানবিক শাসনের জন্য তিনি ব্যাপকভাবে কুখ্যাত ছিলেন। ইভান বিভিন্ন সেনা অভিযান এবং নির্মম অত্যাচার চালিয়ে তার রাজত্বকে বিস্তৃত করেছিলেন, কিন্তু তার মানসিক অবসাদ এবং প্রচণ্ড রাগ তাকে শেষের দিকে এক ধ্বংসাত্মক পরিণতির দিকে ঠেলে দেয়।

১৭৪৪ – ইয়োহান গটফ্রিট হের্ডার, জার্মান কবি, দার্শনিক এবং সমালোচক (মৃ. ১৮০৩)

ইয়োহান গটফ্রিট হের্ডার ছিলেন একজন বিখ্যাত জার্মান কবি, দার্শনিক এবং সমালোচক, যিনি সাহিত্য এবং সংস্কৃতির ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছিলেন। ১৭৪৪ সালে জন্মগ্রহণ করা হের্ডারকে জার্মান স্টর্ম অ্যান্ড ড্রাং আন্দোলনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি বিশ্বাস করতেন যে ভাষা এবং সংস্কৃতি মানুষের মনুষ্যত্বের মূল ভিত্তি। হের্ডারের দর্শন এবং সমালোচনার প্রভাব আজও বিদ্যমান, এবং তিনি সংস্কৃতির পরিবর্তনের ক্ষেত্রে একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছেন।

১৮৪১ – এমিল টেওডোর কখার, সুইস চিকিৎসক এবং শিক্ষাবিদ, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী (মৃ. ১৯১৭)

এমিল টেওডোর কখার ছিলেন একজন সুইস চিকিৎসক এবং শিক্ষাবিদ, যিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। ১৮৪১ সালে জন্মগ্রহণ করা কখার তার সময়ের অন্যতম প্রধান চিকিৎসা বিজ্ঞানী ছিলেন। তিনি আধুনিক অ্যানেস্থেসিয়ার বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এবং তার গবেষণা চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রগতির ক্ষেত্রে অনন্য অবদান রাখে। তার নোবেল পুরস্কার প্রাপ্তি তার কাজের গুণগত মান এবং মানবতার প্রতি তার অঙ্গীকারকে চিহ্নিত করে।

১৮৫০ – পাভেল আক্সেলরদ, রুশ মেনশেভিক ও সমাজ-গণতন্ত্রী

পাভেল আক্সেলরদ ছিলেন একজন রুশ মেনশেভিক ও সমাজ-গণতন্ত্রী, যিনি রাশিয়ার রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ১৮৫০ সালে জন্মগ্রহণ করা আক্সেলরদ সমাজতান্ত্রিক আদর্শের প্রবর্তনে এবং রাশিয়ায় সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনকে সমর্থন করার জন্য ব্যাপকভাবে পরিচিত। তার সমাজতান্ত্রিক আদর্শ এবং রাজনীতির প্রতি অঙ্গীকার তাকে রাশিয়ার রাজনৈতিক এবং সামাজিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব করে তুলেছে।

১৮৭২ – স্যার আবদুল করিম গজনভি, বাঙালি রাজনীতিবিদ, অবিভক্ত বাংলার মন্ত্রী

স্যার আবদুল করিম গজনভি ছিলেন একজন বিশিষ্ট বাঙালি রাজনীতিবিদ এবং অবিভক্ত বাংলার মন্ত্রী। ১৮৭২ সালে জন্মগ্রহণ করা গজনভি তার সময়ের অন্যতম প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি বাংলার রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এবং তার সময়ে বাংলা ও বাঙালির উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তার নেতৃত্ব এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তাকে একটি বিশিষ্ট স্থান প্রদান করেছে বাঙালি রাজনীতির ইতিহাসে।

১৯০০ – হ্যান্স অ্যাডলফ ক্রেবস, জার্মান বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ চিকিৎসক, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী (মৃ. ১৯৮১)

হ্যান্স অ্যাডলফ ক্রেবস একজন বিখ্যাত জার্মান বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ চিকিৎসক, যিনি ক্রেবস চক্র আবিষ্কারের জন্য নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। ১৯০০ সালে জন্মগ্রহণ করা ক্রেবসের গবেষণা আধুনিক জীববিজ্ঞানের বিকাশে বিশেষ অবদান রেখেছে। তার কাজের ফলে আমরা শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়াগুলি আরও ভালোভাবে বুঝতে পারি, যা পরবর্তীকালে চিকিৎসা বিজ্ঞানে বিপ্লব ঘটাতে সহায়ক হয়েছে।

১৯০০ – সজনীকান্ত দাস, বাঙালি কবি, সাহিত্য সমালোচক ও শনিবারের চিঠি সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক (মৃ. ১১/০২/১৯৬২)

সজনীকান্ত দাস ছিলেন একজন বাঙালি কবি, সাহিত্য সমালোচক এবং ‘শনিবারের চিঠি’ সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক। ১৯০০ সালে জন্মগ্রহণ করা দাস তার কবিতা এবং সাহিত্য সমালোচনার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছেন। তিনি তার সময়ের সাহিত্যের ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছেন এবং বাংলা সাহিত্যের সমৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।

১৯০৩ – আরপদ এলো, হাঙ্গেরিয়ান বংশোদ্ভূত আমেরিকান দাবা খেলোয়াড়, ইলো রেটিং সিস্টেম তৈরি করেন (মৃ. ১৯৯২)

আরপদ এলো একজন বিখ্যাত হাঙ্গেরিয়ান বংশোদ্ভূত আমেরিকান দাবা খেলোয়াড় এবং ইলো রেটিং সিস্টেমের আবিষ্কর্তা। ১৯০৩ সালে জন্মগ্রহণ করা এলো দাবা খেলায় তার অবদানের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। তার তৈরি করা ইলো রেটিং সিস্টেম আজও দাবা খেলোয়াড়দের দক্ষতা মূল্যায়নের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এটি দাবা জগতের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ হিসেবে বিবেচিত হয়।

১৯০৬ – জিম স্মিথ, ইংল্যান্ডের ক্রিকেটার (মৃ. ০৮/০২/১৯৭৯)

জিম স্মিথ ছিলেন একজন ইংল্যান্ডের ক্রিকেটার, যিনি তার সময়ে ক্রিকেট মাঠে ব্যাট ও বলের মাধ্যমে অসাধারণ দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। ১৯০৬ সালে জন্মগ্রহণ করা স্মিথ তার খেলায় দক্ষতার জন্য পরিচিত ছিলেন এবং তিনি ইংল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে আছেন।

১৯১১ – ভো নগুয়েন গিয়াপ, ভিয়েতনামের যুদ্ধজয়ী বীর

ভো নগুয়েন গিয়াপ ছিলেন একজন ভিয়েতনামের বিখ্যাত যুদ্ধজয়ী বীর, যিনি ভিয়েতনামের স্বাধীনতা যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯১১ সালে জন্মগ্রহণ করা গিয়াপ ভিয়েতনামের সামরিক ইতিহাসে একটি গৌরবময় নাম। তার নেতৃত্বে ভিয়েতনামিরা ফরাসি উপনিবেশবাদ এবং আমেরিকান আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রামে সফল হয়েছিল।

১৯১৬ – ফ্রেড্রিখ চ্যাপম্যান রবিন্‌স, আমেরিকান শিশু বিশেষজ্ঞ এবং ভাইরোলজিস্ট, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী (মৃ. ২০০৩)

ফ্রেড্রিখ চ্যাপম্যান রবিন্‌স একজন বিশিষ্ট আমেরিকান শিশু বিশেষজ্ঞ এবং ভাইরোলজিস্ট, যিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। ১৯১৬ সালে জন্মগ্রহণ করা রবিন্‌সের গবেষণা এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে অবদান শিশু চিকিৎসা এবং ভাইরাসবিজ্ঞানকে একটি নতুন দিগন্তে নিয়ে গেছে। তার কাজের জন্য তিনি বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত এবং তার নাম চিকিৎসা ইতিহাসে সোনার অক্ষরে লেখা আছে।

১৯১৯ – জর্জ ওয়ালেস, আমেরিকান আইনজীবী, এবং রাজনীতিবিদ, আলাবামার ৪৫তম গভর্নর (মৃ. ১৯৯৮)

জর্জ ওয়ালেস ছিলেন একজন আমেরিকান আইনজীবী এবং রাজনীতিবিদ, যিনি আলাবামার ৪৫তম গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯১৯ সালে জন্মগ্রহণ করা ওয়ালেস তার সময়ের রাজনীতিতে একটি বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তার বর্ণবাদী নীতি এবং কঠোর অবস্থানের জন্য তিনি সমালোচিত হয়েছেন, কিন্তু একই সাথে তিনি আমেরিকার রাজনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

১৯২৮ – হার্বার্ট ক্রোয়েমার, জার্মান-আমেরিকান পদার্থবিদ, প্রকৌশলী এবং শিক্ষাবিদ, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী (মৃ. ২০২৪)

হার্বার্ট ক্রোয়েমার ছিলেন একজন বিখ্যাত জার্মান-আমেরিকান পদার্থবিদ, প্রকৌশলী এবং শিক্ষাবিদ, যিনি তার কাজের জন্য নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। ১৯২৮ সালে জন্মগ্রহণ করা ক্রোয়েমারের গবেষণা

এবং আবিষ্কার আধুনিক ইলেকট্রনিক্স এবং সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তির বিকাশে বিপ্লব ঘটিয়েছে। তার কাজের মাধ্যমে তিনি ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলির কার্যকারিতা উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ক্রোয়েমারকে পদার্থবিদ্যা এবং ইলেকট্রনিক্সের ক্ষেত্রে তার অসামান্য অবদানের জন্য চিরকাল স্মরণ করা হবে।

১৯৩০ – স্যার থমাস শন কনারি, একাডেমি পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব, বাফটা পুরস্কার বিজয়ী স্কটল্যান্ডীয় অভিনেতা ও চলচ্চিত্র প্রযোজক (মৃ. ৩১/১০/২০২০)

সার শন কনারি ছিলেন স্কটল্যান্ডের অন্যতম খ্যাতিমান অভিনেতা ও চলচ্চিত্র প্রযোজক, যিনি তার অভিনয়ের জন্য একাডেমি পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব এবং বাফটা পুরস্কার জিতেছিলেন। ১৯৩০ সালে জন্মগ্রহণ করা কনারি তার দুঃসাহসিক ও প্রভাবশালী ভূমিকার জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। তিনি বিখ্যাত চরিত্র জেমস বন্ডের ভূমিকায় অভিনয় করে চলচ্চিত্র দুনিয়ায় অমর হয়ে আছেন। তার অবদান তাকে বিশ্ব চলচ্চিত্রের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে গেছে।

১৯৪৭ – প্রবাল চৌধুরী, বাংলাদেশি সঙ্গীতশিল্পী

প্রবাল চৌধুরী ছিলেন একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশি সঙ্গীতশিল্পী, যিনি তার সঙ্গীতের মাধ্যমে বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছেন। ১৯৪৭ সালে জন্মগ্রহণ করা চৌধুরী বাংলা সঙ্গীতের বিভিন্ন ধারা এবং শৈলীর বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তার সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে তার অবদান তাকে বাংলা সঙ্গীতের একটি বিশিষ্ট স্থান প্রদান করেছে।

১৯৫৮ – টিম বার্টন, আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক এবং চিত্রনাট্যকার

টিম বার্টন একজন খ্যাতনামা আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক এবং চিত্রনাট্যকার, যিনি তার স্বতন্ত্র এবং অনন্য চলচ্চিত্রের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত। ১৯৫৮ সালে জন্মগ্রহণ করা বার্টন গথিক, ফ্যান্টাসি এবং কমেডির মিশ্রণে তৈরি চলচ্চিত্রের জন্য বিখ্যাত। তার চলচ্চিত্রের ভিজ্যুয়াল স্টাইল এবং কাহিনী তাকে সমকালীন চলচ্চিত্র নির্মাণে একটি অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থানে নিয়ে এসেছে। বার্টনের সৃষ্টি চলচ্চিত্র প্রেমিকদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা এনে দেয়।

১৯৬২ – তসলিমা নাসরিন, বাংলাদেশের বহুল আলোচিত ও বিতর্কিত নারীবাদী সাহিত্যিক

তসলিমা নাসরিন একজন বাংলাদেশি লেখিকা, যিনি নারীবাদী লেখার জন্য বিখ্যাত এবং একই সাথে বিতর্কিতও। ১৯৬২ সালে জন্মগ্রহণ করা নাসরিন তার সাহসী এবং প্রতিবাদী লেখার জন্য পরিচিত। তার রচনায় তিনি সমাজের প্রচলিত মূল্যবোধের বিরুদ্ধে গিয়ে নারীর অধিকার এবং স্বাধীনতার জন্য কণ্ঠ তুলেছেন। যদিও তার লেখা বিভিন্ন বিতর্কের সৃষ্টি করেছে, তবে তিনি বাংলা সাহিত্য এবং বিশ্ব সাহিত্যে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছেন।

১৯৭০ – ক্লডিয়া শিফার, জার্মান মডেল এবং ফ্যাশন ডিজাইনার

ক্লডিয়া শিফার একজন বিশ্বখ্যাত জার্মান মডেল এবং ফ্যাশন ডিজাইনার, যিনি ১৯৭০ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। শিফার তার সময়ের অন্যতম সফল এবং পরিচিত সুপারমডেল হিসেবে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছেন। তার সৌন্দর্য, স্টাইল এবং ফ্যাশন সেন্স তাকে ফ্যাশন দুনিয়ার এক অনন্য প্রতীক হিসেবে তুলে ধরেছে। শিফার ফ্যাশন এবং মডেলিংয়ে তার দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবের জন্য চিরকাল স্মরণীয় থাকবেন।

১৯৭৩ – ফাতিহ আকিন, জার্মান পরিচালক, প্রযোজক এবং চিত্রনাট্যকার

ফাতিহ আকিন একজন প্রভাবশালী জার্মান পরিচালক, প্রযোজক এবং চিত্রনাট্যকার, যিনি ১৯৭৩ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। আকিনের কাজ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক বিষয়বস্তুর উপর আলোকপাত করে এবং তিনি তার চলচ্চিত্রের মাধ্যমে এই বিষয়গুলোকে অত্যন্ত গভীরভাবে উপস্থাপন করেছেন। তার চলচ্চিত্রগুলি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং প্রশংসিত হয়েছে, এবং তিনি জার্মান চলচ্চিত্র শিল্পের অন্যতম শীর্ষ ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন।

১৯৮১ – রাসেল বিলসন, আমেরিকান অভিনেত্রী

রাসেল বিলসন একজন আমেরিকান অভিনেত্রী, যিনি তার অভিনয়ের মাধ্যমে হলিউডে একটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছেন। ১৯৮১ সালে জন্মগ্রহণ করা বিলসন বিভিন্ন টিভি সিরিজ এবং চলচ্চিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তার অভিনয় প্রতিভা এবং ক্যারিশমা তাকে সমসাময়িক অভিনেত্রীদের মধ্যে একটি বিশেষ অবস্থানে নিয়ে এসেছে।

১৯৮৭ – ব্লেক লিভলি, আমেরিকান মডেল এবং অভিনেত্রী

ব্লেক লিভলি একজন জনপ্রিয় আমেরিকান মডেল এবং অভিনেত্রী, যিনি ১৯৮৭ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। লিভলি তার টেলিভিশন এবং চলচ্চিত্রের মাধ্যমে খ্যাতি অর্জন করেছেন, বিশেষ করে “গসিপ গার্ল” সিরিজে তার অভিনয়ের জন্য। তার সৌন্দর্য, স্টাইল এবং অভিনয় দক্ষতা তাকে ফ্যাশন এবং বিনোদন জগতের একটি আইকন করে তুলেছে।

১৯৯২ – রিকার্দো রোদ্রিগ্রেস আরায়া, সুইস ফুটবলার

রিকার্দো রোদ্রিগ্রেস আরায়া একজন সুইস ফুটবলার, যিনি ১৯৯২ সালে জন্মগ্রহণ করেছেন। রিকার্দো একজন প্রতিভাবান ডিফেন্ডার হিসেবে পরিচিত, এবং তিনি তার টেকনিক্যাল দক্ষতা এবং মাঠের উপর প্রভাবশালী ভূমিকার জন্য প্রশংসিত। তার পেশাদার ক্যারিয়ার তাকে সুইজারল্যান্ডের ফুটবল জগতের একটি উল্লেখযোগ্য নাম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

 

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*